About

.

Eczema একজিমা


Signs and Symptoms

1. Itchy, dry, scaly, red, blistered or swollen patches of skin, usually on the wrists, hands, face, scalp, and creases of the knees and elbows.
2. Oozing, crusting, thickening, or sometimes discoloration of the affected skin area.

What to do now
1. Soothe itchiness and keep skin moist by taking warm baths. Use mild cleanser or fragrance-free soap sparingly, and don’t scrub or towel your skin vigorously. Apply a fragrance-free moisturizer after bathing.
2. Apply over-the-counter hydrocortisone cream (don’t apply it on a baby less than 10 years old). Avoid using lotions that contain preservatives, oils, or perfumes.
3. Try an over-the-counter antihistamine to relieve itching.
4. Try not eat foods that seem to make your eczema flare up; some people report problems from cow’s milk eggs, wheat, flour, nuts, and citrus juices.
5. Wear soft, cotton gloves or mittens to bed to limit scratching while asleep. This can be especially helpful for children.
6. Wear loose, comfortable, cool clothing; sweating can make eczema worse. Avoid synthetic and wool fabrics, which may irritate the skin.
7. Relax and relieve stress by taking brisk walks or getting other exercise regularly.

When to call a doctor
1. If your condition doesn’t  get better after a week or two of home care, or if it keeps coming back. Your doctor may suggest more aggressive treatment.
2. If you develop an unexplained itchy rash, and eczema or asthma runs in your family.
3. If you get a yellowish or light brown crust or pus-filled blisters on top of eczema patches. You may have a bacterial infection that needs treatment with antibiotics, or a rare but potentially serious complication caused by a herpes virus.

How to prevent it
1. To keep skin from getting dry, take short, warm  showers or baths, and apply moisturizer immediately afterward.
2. To keep your hands from getting dry and chapped, wear mittens or gloves in cold weather. Wearing cotton gloves under wool or synthetic-fiber gloves will help prevent irritation. Use cotton-lined rubber gloves when you are hand-washing clothes and dishes.
3. Avoid as many skin irritants and allergy causing agents as you can. These include soaps, detergents, fragrances, dust, pet hair, tobacco smoke, and foods that seem to make your eczema worse.
4. Learn to spot potentially stressful situations, and practice relaxation techniques, such as yoga or meditation.
 লক্ষণ ও উপসর্গ
১. ত্বকে চুলকানি, অস্বস্তিযুক্ত শুষ্ক, খরখরে লালচে এবং ফুস্কুরির মতো ছোট ছোট গোটার সমন্বয়, বিশেষত কোমরে, হাতে, মুখে, মাথার তালুতে, হাটুর সন্ধির কাছে এবং কুনুইয়ের কাছে।
২. আক্রান্ত ত্বক থেকে পূজ জাতীয় পদার্থের নিসৃতি, কখনও কখনও ত্বকের রঙ বদলে যাওয়া।

কী করা উচিত
১. চুলকানি নিরাময়ের জন্যে ব্যবস্থা নিন এবং ত্বককে আদ্র রাখতে উষä পানি দিয়ে গোসল করুন। অল্প মাত্রার ক্লিনজার বা গন্ধহীন সাবান সাবধানে আক্রান্ত ত্বকের উপর ঘষে ধুয়ে ফেলুন, এবং টাওয়েল দিয়ে সাবধানে মুছে ফেলুন, বেশি জোরে ঘষার প্রবণতা এড়িয়ে চলুন। এবং গোসল শেষে আদ্রতাদায়ক লোশন আপনার শরীরে মাখুন।
২. ফার্মেসিতে পাওয়া যায় এমন হাইড্রোকার্টিসেন ক্রিম কিনে ব্যবহার করতে পারেন (তবে দশ বছরের ছোট শিশুদের গায়ে এই ক্রিম ব্যবহার করবেন না)। যেসব লোশন, তেল কিংবা প্রসাধনিতে প্রিজারভেটিভ থাকে সেগুলোর ব্যবহার পরিত্যাগ করুন।
৩. ফার্মেসিতে পাওয়া যায় এমন এন্টিহিসটামিন ব্যবহার করে চুলকানির তাগিদ থেকে নিজেকে নিবৃত করতে পারেন।
৪. যেসব খাবার খেলে একজিমার মাত্রা বেড়ে যায়, সেগুলো খাবার না খাওয়ার চেষ্টা করুন। অনেকের অভিযোগ রয়েছে যে গরুর দুধ, ডিম, গম, আটা, বাদাম এবং লেবু জাতীয় ফলগুলো খেলে একজিমার প্রকোপ বেড়ে যায়।
৫. রাতে কোন সুতির নরম কাপড়ের গ্লাভস হাতে পড়ে ঘুমান যাতে করে রাতে চুলকানির তাগিদ অনুভব করলেও একজিমায় চুলকিয়ে ক্ষতের সৃষ্টি না হয়। এটা বিশেষত বাচ্চাদের জন্যে অত্যন্ত উপকারী হতে পারে।
৬. ঢিলে ঢালা, আরামদায়ক এবং বেশি গরম নয় এরকম কাপড় পরিধান করুন, কেননা ঘাম একজিমাকে আরও বাড়িয়ে দেয়। সিনথেটিক এবং উলের কাপড় পরিধান করবেন না, কেননা এগুলো ত্বকের উপর অস্বস্তিকর প্রভাব ফেলে।
৭. বিশ্রাম গ্রহণ করুন, এবং মানসিক ও শারীরিক চাপ থেকে নিবৃত্তি পেতে নিয়মিত শরীর চর্চা করুন, দ্রুত হাটার অভ্যাস করুন।
কখন ডাক্তার দেখাবেন
১. এক দুই সপ্তাহ যাবৎ ঘরোয়া চিকিৎসার পরও যদি আপনার সমস্যার কোন উন্নতি না ঘটে, কিংবা যদি সেরে গিয়ে পুনরায় শুরু হয়। এক্ষেত্রে ডাক্তার হয়তো আপনাকে আরও গুরুতর কোন চিকিৎসা গ্রহণ করতে বলবে।

২. যদি আপনার ত্বকে অন্যরকম কোন চুলকানিযুক্ত র‌্যাশ বা গোটা দেখা যায়, এবং আপনার পরিবারের কারোর যদি একজিমা বা হাপানি থাকে।
৩. যদি আপনার একজিমায় আক্রান্ত ত্বকের বলয়ে হলদেটে কিংবা হালকা বাদামী পূজময় ফুস্কুরি ওঠে। সেক্ষেত্রে আপনার হয়তো ব্যাকটেরিয়া বাহিত কোন সংক্রামক রোগ হয়েছে যেটা এন্টিবায়োটিক দিয়ে প্রতিকার করতে হবে, কিংবা হয়তো দুর্লভ কিন্তু মারাত্মক কোন জটিল রোগ হয়েছে যেটা সাধারণত হারপাস ভাইরাস দিয়ে সংক্রামিত হয়।

কীভাবে প্রতিরোধ করবেন
১. ত্বক যাতে শুষ্ক হয়ে না ওঠে সে জন্যে অল্প সময়ের জন্যে উষä পানি দিয়ে গোসল করে নিতে পারেন, এবং গোসল সেরে দেরী না করে ময়শ্চারাইজার যুক্ত লোশন মেখে নিন।
২. আপনার হাত যাতে শুষ্ক না হয়ে ওঠে সে জন্যে দস্তানা বা গ্লাভস পড়ে থাকুন। যদি সিনথেটিকের তৈরি গ্লাভসের নিচে কটোনের গ্লাভস পড়ে নিতে পারেন সেক্ষেত্রে শীতকালে আপনার ত্বকে কোন সমস্যা হবে না। যখন জামা কাপড় কিংবা বাসন কোসন ধুবেন, তখন কটোনের উপর রাবারের আস্তরণ দেয়া গ্লাভস পড়ে নিন।
৩. ত্বকে অস্বস্তি বা চুলকানির প্রদাহ সৃষ্টি করে বা এ্যালার্জির সৃষ্টি করে এরকম যতগুলো উপাদান এড়িয়ে চলা সম্ভব চলুন। এগুলোর মধ্যে রয়েছে, সাবান, ডিটারজেন্ট, সুগন্ধী, ধুলো, পোশা যন্তুর লোম, তামাকের ধোয়া, এবং যেসব খাবার একজিমাকে বাড়িয়ে তোলে সেগুলো।
৪. যেসব পরিস্থীতিতে আপনার মানসিক এবং শারীরিক চাপ দু:সহ হয়ে ওঠে সেগুলো চিহ্নিত করুন এবং সেসব সময়ে নিজেকে শিথীল ও স্বাবাবিক রাখার পদ্ধতিগুলো শিখে নিন, যেমন যোগব্যায়াম কিংবা ধ্যান ইত্যাদি।

Dermatitis ডারমাটিটিস বা ত্বকের প্রদাহ


Signs and Symptoms

Depending on the type of dermatitis, one or more symptoms may occur:
1.Dry, reddish, itchy, thickened patches of skin on any part of the body.
2. A pink or red rash.
3. Circular patches of blistery, scaly, or crusted skin, usually on the legs, buttocks, hand, or arms.
4. Greasy, yellowish scales on the scales, eyebrows, ears, or nose.
5. Scaly, reddened skin, sometimes with craterlike sores, on lower legs.

What to do now
1. If you have signs of contact dermatitis, try to find the cause and, if possible, get rid of the irritation.  If you discover, for example, that nickel-plated jewelry or foundation makeup is the problem, you can simply stop wearing them.
2. If you suspect that you’re allergic to cosmetics or chemicals, do an at-home patch test. Apply a small amount of the potential irritant to your arm, and cover the spot with an adhesive bandage (if you’re allergic to adhesive, use gauze and paper tape). If you develop a red, itchy rash within 48 hours, then you’ll know the substances is an irritant.
3. For dermatitis on the scalp, try a tar shampoo. Stay out of the sun for a few hours after using it, since it increases the risk of sunburn on the scalp. (Never use this shampoo on children- it’s too harsh. Use a baby shampoo instead, and wash your child’s hair every day.)
4. If you have red, oozing sores, apply wash cloths that have been soaked in warm, salty water and wrung out. Then use an over-the-counter hydrocortisone cream.
5. Mix oatmeal or cornstarch into a warm (not hot) bath to soothe mild skin inflammations and relieve itching. Don’t stay in the bath longer than 30 minutes. Use mild, fragrance-free soaps or cleansers.
6. Rub petroleum jelly or fragrance-free moisturizing lotion on dry, scaly skin; use calamine lotion on an oozing rash.
7. If you have stasis dermatitis on your legs elevated above hip level.

When to call a doctor
1. If your skin doesn’t get better after two or three weeks of using over-the-counter creams or medicated shampoos.
2. If you have sores that ooze pus or your skin shows other signs of infection.

How to prevent it
1. If you know you’ve been exposed to a chemical irritant, wash your skin with a mild cleanser and water as soon as possible. For poison ivy and other plant irritants wash the exposed areas plant irritants, wash the exposed areas with cold water and strong soap to remove the oil as soon as possible. Then wash the clothes you were using.
2. Wear loose-fitting, natural-fiber clothing. Untreated cotton is ideal for sensitive skin.
3. Avoid nickel-plated jewelry, especially earrings. Surgical stainless steel is the safest choice, and most people aren’t bothered by 14 or 18 karat gold or sterling silver.
4. Avoid contact cause irritation.
When washing dishes or handling chemicals, wear thin cotton gloves under rubber gloves to protect your hands.
5. After bathing, moisturize your skin with fragrance-free, preservative-free lotion.
6. Use a humidifier at home and at work to keep the air from getting too dry.
 লক্ষণ ও উপসর্গ
কি ধরনের ডারমাটিটিস হয়েছে তার উপর ভিত্তি করে নিম্নোক্ত বিভিন্ন লক্ষণগুলোর সূচনা হতে পারে:
১. দেহের যেকোন স্থানে শুষ্ক, লালচে, মোটা ত্বকের আবরণ যেটা চুলকানির অনুভব তৈরি করে।
২. গোলাপী কিংবা লাল রঙ্গের গোটা বা র‌্যাশ|
৩. ফোস্কার মতো, শুষ্ক, মরা খড়খড়ে বা ঘর্ষণমুখী ত্বক, সাধারণত পায়ে, নিতম্বে, হাতে এবং বাহুতে।
৪. ভুরু, কান কিংবা নাকের উপর পিচ্ছিল হলদেটে খুশকির মতো মরা ত্বক|
৫. পায়ের নিচের অংশে শুষ্ক, লালচে ত্বক, কখনও কখনও আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখের মতো ক্ষত।
কী করা উচিত
১. যদি স্পর্শ সংক্রান্ত ডারমাটিটিসের লক্ষণ আপনার দেহে ধরা পড়ে, সেক্ষেত্রে এই রোগ সৃষ্টির সম্ভাব্য কারণ খুজে বের করুন এবং অস্বস্তি বা চুলকানির থেকে মুক্তির জন্যে কোন চিকিৎসার ব্যবþহা করুন। কিন্তু যদি নিকেলের প্রলেপ দেয়া অলংকার কিংবা ফাউন্ডেশন মেকআপের কারণে এই সমস্যাগুলো আপনার মধ্যে দেখা দেয়, সেক্ষেত্রে এগুলো ব্যবহার বাদ দিলেই আপনার সমস্যা কেটে যাবে।
২. যদি আপনার সন্দেহ হয় যে আপনার ত্বক কসমেটিক বা প্রসাধনি কিংবা বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্যের প্রতি এ্যালার্জিক সেক্ষেত্রে বাসাতেই আপনি একটা ছোট খাট পরীক্ষা করে সে সন্দেহের সত্যতা যাচাই করে নিতে পারেন। যে দ্রব্যের কারণে আপনার ত্বকে প্রদাহের সৃষ্টি হয় বলে আপনার সন্দেহ সে দ্রব্য বা পন্যটি সামান্য পরিমাণে আপনার বাহুতে মাখুন, এবং বাহুর এই বিশেষ স্থানটি কোন একটা আঠাযুক্ত ব্যান্ডেইজ দিয়ে ঢেকে দিন (আপনার যদি আঠাযুক্ত ব্যান্ডেইজের প্রতি এ্যালার্জি থাকে তবে গজ এবং তুলা ব্যবহার করতে পারেন।) যদি ৪৮ ঘন্টার মধ্যে আপনার বাহুতে কোন লালচে, চুলকানির অনুভবযুক্ত গোটা জন্ম নেয় সেক্ষেত্রে আপনি বুঝতে পারবেন যে ঐ পন্যটাই আপনার ডারমিটিটিস রোগের জন্যে দায়ী।
৩. খুলির ত্বকে যদি ডারমিটিটিস হয় সেক্ষেত্রে টার সমৃদ্ধ শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। এই শ্যাম্পু ব্যবহারের কয়েক ঘন্টা পর্যন্ত সূর্যের আলো থেকে দূরে থাকুন, কেননা সূর্যরশ্মি মস্তিষ্কের ত্বকে সানবার্ণ-এর সৃষ্টি করে। (বাচ্চাদের মাথায় এই শ্যাম্পু কখনই ব্যবহার করবেন না, তাদের ত্বকের জন্যে এটা অত্যন্ত রুক্ষ শ্যাম্পু। বরং কোন বেবি শ্যাম্পু ব্যবহার করুন, এবং আপনার শিশুর চুল প্রতিদিন ধুয়ে ফেলুন।)
৪. যদি আপনার লালচে এবং পূজ নির্গত হয় এরকম ফোড়া থাকে তাহলে একটা পরিস্কার কাপড় উষä লবণাক্ত জলে ভিজিয়ে সেটা থেকে পানি নি:সৃত করে নিন এবং তারপর আক্রান্ত স্থান ভালো ভাবে মুছে ফেলুন। এরপর ডিসপেন্সারিতে পাওয়া যায় এরকম হাইড্রোকরটিসান ক্রিম লাগিয়ে দিতে পারেন।
৫. যব এবং ভুট্টার শ্বেতসারের মিস্রণ বালতির উষä পানিতে গুলিয়ে সে পানি দিয়ে স্নান করলে ত্বকের প্রদাহ কম হবে এবং চুলকানির প্রবণতা থেকেও কিছুটা রেহাই মিলবে। তবে ত্রিশ মিনিটের বেশি সময় ধরে গোসল করবেন না। এবং গন্ধহীন এবং মৃদু ক্ষারযুক্ত সাবান ব্যবহার করুন আর পারলে ক্লিনজারও ব্যবহার করতে পারেন।
৬. শুষ্ক, মরা বা খুসকির মতো চামড়ার স্থানগুলোতে পেট্রোলিয়াম জেলি দিয়ে মৃদুভাবে ঘষতে পারেন কিংবা যেসব ময়শ্চেরাইজিং লোশনের কোন গন্ধ নেই সেগুলোও ব্যবহার করতে পারেন; যেসব ফোড়া দিয়ে পূজ জাতীয় পদার্থ নিসৃত হয় সেগুলোতে ক্যলামাইন লোশন ব্যবহার করতে পারেন।
৭. যদি আপনার পা থেকে শুরু হয়ে নিতম্ব পর্যন্ত বা তারও উপরে স্টাটিস ডারমাটিটিস এর লক্ষণ ধরা পড়ে।


কখন ডাক্তার দেখাবেন
১. যদি দুই তিন সপ্তাহ যাবৎ ক্রিম ব্যবহারের পরও আপনার রোগের লক্ষণগুলো দূর না হয় কিংবা শ্যাম্পু ব্যবহারের পরও খুলির ত্বকের সমস্যাগুলো থেকেই যায়।
২. যদি আপনার ঘা বা ফোড়াগুলো থেকে পূজ নির্গত হয় কিংবা আপনার ত্বকে অন্যান্য আরও উপসর্গ এবং লক্ষণ দেখা যায়।


কীভাবে প্রতিরোধ করবেন
১. যদি রাসায়নিক দ্রব্যের প্রতিক্রিয়ায় আপনার ত্বকে কোন প্রদাহের সৃষ্টি হয়, সেক্ষেত্রে দ্রুত আপনার আক্রান্ত স্থানটি মৃদু মাত্রার ক্লিনসার বা ক্ষারহীন সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবং যত পানি প্রয়োগ করা সম্ভব ততখানি পানি প্রয়োগ করুন। চুলকানি বা ত্বকে প্রদাহের সৃষ্টি করে এরকম কোন গাছ পালা বা লতা পাতার সংস্পর্শ থেকে যদি আপনার সমস্য শুরু হয় সেক্ষেত্রেও প্রচুর পানি এবং সাবান দিয়ে যতো দ্রুত সম্ভব আপনার ত্বক ধুয়ে ফেলুন। এবং এরপর আপনার পরনের জামা কাপড়ও ধুয়ে ফেলুন।
২. ঢিলে ঢালা, এবং প্রাকৃতিক আশ থেকে প্রস্তুত কাপড়ের পোশাক পড়ুন। সুতির কাপড়ও সংবেদনশীল ত্বকের জন্যে অত্যন্ত উপযোগী।
৩. নিকেলের প্রলেপ দেয়া অলংকার, বিশেষত কানের দুল পরিহার করুন। স্টেইনলেস স্টিলের তৈরি অলংকার অবশ্য পরিধান করতে পারেন, এবং ১৪ কিংবা ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ দিয়ে প্রস্তুত অলংকারও অধিকাংশ মানুষের ত্বকের প্রতি কোন সমস্যা তৈরি করে না।
৪. যা কিছুর স্পর্শে আপনার ত্বকে অস্বস্তিকর অনুভূতির সূচনা হয় সেগুলো এড়িয়ে চলুন।
৫. স্নানের পর আপনার শরীরে গন্ধহীন এবং প্রিজারভেটিভ বিহীন ময়শ্চারাইজিং লোশন মাখুন।
৬. যদি সম্ভব হয় ঘরে আদ্রতাদায়ক মেশিন বা হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন যাতে করে ঘর অতিমাত্রায় শুষ্ক না হয়ে উঠতে পারে।

Corns and Calluses কড়া পড়া এবং মরা ত্বক


Signs and Symptoms

Calluses:
Patches of rough, thick, dead skin on the soles of the feet, the palms of the hands, or any other area subject to friction.
Corns:
Areas of thick, hard, dead skin on the tops or sides of toe joints or between the toes.

What to do now
1. Use a pumice stone or callus file to gently rub dead skin off a callus or hard corn.
2. Soak a cracked callus in warm (not hot), soapy water. Rub it lightly with a pumice stone, and apply a moisturizing lotion or a hydrocortisone cream.
3. Place a corn pad on the toe to help ease the pressure on a corn.

When to call a doctor
1. If you have constant pain, redness, swelling, or discharge in the affected area. This could mean you have an infection.
2. If you get corns or calluses and you have diabetic or have circulatory problems. You are at risk of getting a secondary infection, and you should see a doctor before trying home care.
3. If self-care doesn’t work, and you think the way you walk is causing the problem. See a foot-specialist.

How to prevent it
1. Keep your feet dry, and make sure they don’t rub against your shoes. Wearing socks or nylons and using talcum powder will help. (If wool or synthetic fibers make your feet sweat, wear cotton socks)
2. Rub away areas of skin buildup on the feet before they turn into corns or calluses. After bathing, rub the area gently with a pumice stone or callus-available in drugstores.
3. Have your feet measured properly, and wear only shoes that fit well. Allow up to half an inch between your longest toe and the front on the shoe. Make sure toes can wiggle freely, and avoid pointed hoes and high heels.
4. Keep your shoes in good condition by taking them for regular repairs. Worn soles give little protection from the shock of walking on hand hard surfaces, and old linings can chafe the skin. Worn heels increase UN even pressure on the heel bone.
 লক্ষণ ও উপসর্গ
কড়া পড়া:
পায়ের তালুতে রুক্ষ, মোটা এবং মরা ত্বক, এবং হাতের তালুতে কিংবা দেহের অন্যান্য অংশে রুক্ষ এবং ঘর্ষণমুখী ত্বক।
কর্ন
দুই আঙ্গুলের মাঝখানে অথবা পায়ের আঙ্গুলের উপরে বা পাশে মোটা, শক্ত এবং মরা ত্বক।

কী করা উচিত
১. ঝামা ইট দিয়ে কিংবা কড়া ওঠাবার ফাইল দিয়ে মোলায়েমভাবে মরা ত্বকের উপর ঘষুন যাতে করে মরা শক্ত ত্বক উঠে আসে।
২. ফেঁটে যাওয়া কড়া উষন্ন ফেনায়িত জলে ডুবিয়ে রাখুন। এবং ঝামা ইট দিয়ে মোলায়েমভাবে ঘষুন, এবং এরপর আক্রান্ত স্থানে ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম কিংবা হাইড্রোকরটিসন ক্রিম লাগিয়ে দিন।
৩. কর্নের অস্বস্তি থেকে বাঁচার জন্যে একটা কর্ন পেড আক্রান্ত স্থানে লাগিযে দিতে পারেন।

কখন ডাক্তার দেখাবেন
১. যদি আক্রান্ত স্থানটিতে ক্রমাগত ব্যথা থাকে, জায়গাটা লাল হয়ে যায়, ফুলে ওঠে, কিংবা কোন তরল জাতীয় পদার্থ সেখান থেকে নির্গত হয়। এর মানে হলো আপনার  কড়া পড়া স্থানটিতে ঘা তৈরি হয়েছে।
২. যদি আপনার ডায়াবেটিক থাকে কিংবা রক্ত চলাচল সংক্রান্ত কোন সমস্যা থাকে এবং আপনার কর্ন বা কড়া পড়ে। এক্ষেত্রে আপনি দ্বিতীয় পর্যায়ের ঘাঁ এর ঝুঁকিতে রয়েছেন। এবং বাসায় কোন চিকিৎসা করার আগে ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন।
৩. যদি নিজস্ব যত্ন-আত্তি কাজে না আসে, এবং আপনার যদি মনে হয় যে আপনার হাঁটার বিশেষ ভঙ্গির কারণেই পায়ের কড়া বা কর্নের উৎপত্তি। সেক্ষেত্রে একজন পা বিশেষজ্ঞ-এর সাথে যোগাযোগ করুন।
 কি ভাবে প্রতিরোধ করবেন
১. আপনার পা শুষ্ক রাখুন এবং লক্ষ্য রাখুন যেন জুতোর সাথে আপনার পায়ের খুব বেশি ঘর্ষণ না হয়। নায়লনের মোজা এবং ট্যালকাম পাউডার পায়ে মাখলে এই সমস্যা থেকে কিছুটা স্বস্তি পাবেন (যদি উল জাতীয় কিংবা সিনথেটিক কাপড়ের মোজ আপনার পা ঘামিয়ে দেয় সেক্ষেত্রে সুতির মোজা পড়ুন।)
২. ত্বক যখনই কড়া পড়ার মতো লক্ষণ দেখাতে শুরু করে অর্থাৎ মরে যায় এবং শক্ত হতে থাকে তখনই আক্রান্ত স্থানটি ঘষে ঘষে উঠিয়ে ফেলতে পারেন। গোসলের পর, ঝামা ইট দিয়ে হালকাভাবে কর্ন বা কড়া ঘষে নিয়ে উঠোতে পারেন। ঝামা ইট বা পামিস স্টোন আপনি ওষুধের দোকানে খোঁজ করলে পেয়ে যাবেন।
৩. আপনার পা ভালোভাবে মাপ দিয়ে মাপসই জুতোটাই কিনবেন। যাতে জুতোটা ঠিকমতো আপনার পায়ে লাগে। জুতোর সম্মুখ অংশ থেকে যেন আপনার পায়ের সবচে দীর্ঘ আঙ্গুলটি আধ ইঞ্চি মতো পেছনে থাকে তেমন জুতো কিনুন। এবং জুতোর ভেতরে আঙ্গুলগুলো যেন বাধাহীনভাবে নড়াচড়া করতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন এবং তীক্ষন্ন বা পয়েন্টেড হিল বা হাই হিল জুতো এড়িয়ে চলুন।
৪. আপনার জুতোগুলো ভালো স্থানে রাখুন এবং সেগুলো নিয়মিতভাবে ঠিক ঠাক রাখার ব্যবþহা নিন। জুতোর তলি ক্ষয়ে গেলে সেটা আপনার পায়ের তালুকে যথেষ্ট প্রতিরোধ দিতে ব্যর্থ হয় এবং বহুদিনের ব্যবহৃত জুতো ত্বকের ক্ষতি সাধন করে। এবং হিল জুতো পড়লে আপনার গোড়ালিতে বেশি চাপ পড়ে।

Boils বিস্ফোটক

লক্ষণ ও উপসর্গ
১. ত্বকের নিচে জন্মে ওঠা বিস্ফোরা এবং এর চারপাশ জুড়ে পীড়া, ধরলে বা স্পর্শ লাগলে ব্যথা লাগা, এবং অস্বস্তি।
২. ত্বকের নিচে লালচে বা বাদামী রঙের ফোড়া যার ভেতরে সাদা কিংবা হলদেটে রঙের পুজ থাকে (কয়েকদিন পর)|

কী করা উচিত

১. ব্যাকটেরিয়া নিধন করে এরকম সাবান দিয়ে আক্রান্ত স্থানটুকু যন্ত নিয়ে ধুয়ে পরিস্কার করুন।
২. একটা পরিস্কার কাপড় গরম পানিতে ভিজিয়ে, চিপে নিয়ে হালকাভাবে ঐ বিষফোড়ার উপর চেপে ধরুন, এতে করে ফোড়াটি গলে যাবে।
৩. ব্যাকটেরিয়া নিধন করে এরকম কোন মলম দিয়ে ফোড়াটার উপর এবং চারপাশে লাগিয়ে নিন যাতে এই ফোড়া সংক্রামিত হতে না পারে।
৪. আপনি নিজে নিজে ফোড়াটাকে চিপবেন না কিংবা গালিয়ে দেবার চেষ্টা করবেন না, কেননা সেক্ষেত্রে সঠিকভাবে কাজটা না হলে ফোড়াটা দেহের অন্য কোথাও সংক্রামিত হতে পারে। একটা সাধারণ বিস্ফোড়া সাধারণত ৭ থেকে ১৪ দিনের মাথায় নিজে থেকেই গলে যায়। যখন ফোড়াটি গলে যাবে তখন একটা উষä, পরিস্কার কাপড়ের খন্ড বা তুলার পিণ্ড দিয়ে সেটা চেপে ধরুন, এবং পূজগুলো পুরোপুরি বের করে আনুন। এরপর ব্যাকটেরিয়া নিধন করে এরকম কোন মলম দিয়ে ফোড়াটার উপর হালকাভাবে ডলে দিন এবং ফোড়াটা কোন আঠাযুক্ত ব্যান্ডেইজ দিয়ে ঢেকে দিন যাতে করে সেখান থেকে পুনরায় ঘা সৃষ্টি হতে না পারে। তবে ব্যান্ডেইজটা যেন অতো টাইট বা শক্ত করে লাগানো না হয়।
৫. বিস্ফোড়া সংক্রামক, তাই আপনার হাত ভালোভাবে ধুয়ে পরিস্কার কাপড় দিয়ে মুছে নেবেন। এবং আপনার টাউয়েল, পোশাক-আশাক এবং বিছানার কভার সবকিছু গরম পানিতে ধুয়ে আয়রণ করে নেবেন যাতে সেটার সংক্রামন হতে না পারে।

কখন ডাক্তার দেখাবেন
১. যদি আপনার মুখে কোন বিস্ফোড়া থাকে, কিংবা একগুচ্ছ বিষ্ফোড়া থাকে, কিংবা বিস্ফোড়ার সাথে আপনার জ্বরও থাকে। সেটা থেকে গুরুতর কোন ঘাঁয়েরও সৃষ্টি হতে পারে।
২. যদি ব্যথাটা অত্যন্ত তীব্র হয়। সেক্ষেত্রে একজন ডাক্তার হয়তো আপনার এই বিষ্ফোড়া গালিয়ে দিয়ে পূজটা বের করে দিতে পারে।
৩. যদি আপনার প্রায়ই বিষ্ফোড়া হয়। সেক্ষেত্রে ডাক্তার হয়তো আপনাকে বলে দেবে যে কি কারণে আপনার এই সমস্যাগুলো হচ্ছে।
কি ভাবে প্রতিরোধ করবেন
১. নিয়মিত গোসল করুন।
২. যদি প্রায়ই আপনার শরীরে বা মুখে বিস্ফোরা হয়, সেক্ষেত্রে সেভ করার পড় ব্যাকটেরিয়া নিরোধোক ক্রিম ব্যবহার করুন।
৩. ত্বকের হালকা বা সামান্য ক্ষতগুলোকে অবহেলা না করে বরং দ্রুত সেগুলোর কোন ব্যবস্থা নিন।
৪. একই টাউয়েল, পোশাক, কিংবা ব্যায়ামের সামগ্রী ইত্যাদি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
৫. সুষম খাদ্য আহার করুন, প্রচুর ফল ও শাক-সব্জি খান।


Signs and Symptoms
1. Inflammation, tenderness, pain, or throbbing of a lump under the skin.
2. A red and swollen lump with a white or yellow, pus-filled center under the skin (after several days).

What to do now
1. Wash the infected area gently with antibacterial soap.
2. Apply cloths soaked in hot water and wrung out, which can bring the boil to a head.
3. Put an over-the-counter antibacterial ointment on the boil to keep the infection from spreading.
4. Don’t squeeze or lance the boil yourself; that could spread the infection. A typical boil will burst of its own accord after about 7 to 14 days. When it does, hold a warm, clean compress against it to remove all the pus. Next, apply antibacterial ointment and cover the boil loosely with and adhesive bandage to prevent reinfection.
5. Boils are contagious, so wash your hands thoroughly and launder towels, clothes, and bed linens in hot water and detergent to avoid spreading the infection.

When to call a doctor
1. If you have a boil on your face, a cluster of boils, or boils accompanied by a fever. It could develop a serious infection.
2. If the pain is agonizing. A physician may lance and drain the boil.
3. If you get boils frequently. Your doctor will want to find out what is causing them.

How to prevent it
1. Shower or bathe regularly.
2. If you’re prone to getting boils, apply an antibacterial cream after shaving.
3. Take care of minor skin injuries promptly.
4. Avoid sharing towels, lines, clothes, or athletic equipment with anyone.
5. Eat balanced meals that include lots of fresh fruit and vegetables.

Blisters ফোস্কা বা ফুস্কুরি


Signs and Symptoms

1. Sore, fluid-filled bubbles on skin, sometimes appearing in clusters. They range in size from a pinpoint to more than several inches across.
2. Itching and inflammation (sometimes).

What to do now
Usually no treatment is necessary since new skin forms underneath the affected area and the fluid is simply absorbed.
1. Friction blisters:
1. Popping a blister increase the risk of infection, so it’s best to leave a small one alone. To drain a large painful blister: Cleanse the area with sevlon or other similar antibiotics. Using a sterile needle, gently pierce one side of the blister and let it drain. Then apply antibiotic cream and cover it.
2. Don’t pull off or cut away the loose skin from a broken blister. The new skin underneath needs this protective cove.
3. Cover a broken blister to protect it. Use an ordinary adhesive bandage for a small blister or a gauze pad and adhesive tape for a large one. Change the bandage daily or more often if it gets wet.
2. Burn blisters:
1. Flush the affected area immediately with lots of cool water or a saline solution. Don’t rub or place ice on burns.
2. Never pop a burn blister.

When to call a doctor
1. If a blister is caused by a burn and affects a large area, and is very painful. Blisters indicate a second-degree burn. Some second-and all third-degree burns require a doctor’s care.
2. If your blisters are the result of a skin disorder or contact with chemicals or other toxic agents.
3. If the fluid in the blister isn’t clear. White, green or yellow discharge may signal infection.

How to prevent it
1. Wear gloves during activities that you do only occasionally, such as shoveling soil, sweeping, or lifting heavy objects.
2. Keep your feet dry. Wear absorbent hole free socks. Wear socks that fit well; socks that bunch up can cause blisters.
3. Dust your feet with an antifungal powder if they tend to sweat.
4. Have your feet measured when you buy shoes and wear only shoes that fit.
5. Have your shoes repaired regularly. Worn soles don’t protect the feet and worn linings can chafe the skin.
6. Put petroleum jelly on areas, such as the heel, where socks are likely to rub.
 লক্ষণ ও উপসর্গ
১. ত্বকের উপর যন্ত্রণাদায়ক তরল পদার্থ সমন্বিত স্ফীতি, কখনও কখনও এগুলো গুচ্ছ গুচ্ছ হয়ে জন্ম নেয়। এগুলোর আকার ছোট একটা বিন্দু থেকে শুরু করে কয়েক ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে।
২. আক্রান্ত স্থানে চুলকানি এবং প্রদাহ (কখনও কখনও)।

 কি করা উচিত
সাধারণত কোন চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না কেননা আক্রান্ত ত্বকের নিচে আবারও নতুন ত্বক জন্ম নেয় এবং যে তরলটুকু থাকে সেটুকুও শোষিত হয়।
১. ঘষা দ্বারা উৎপন্ন ফোস্কা:
১. ফোস্কাকে ফাটিয়ে দিলে সংক্রামণের ঝুঁকি থাকে। এ কারণে ছোট ফোস্কাগুলোকে বেশি নাড়াচাড়া না করাই ভালো। যদি বড় এবং যন্ত্রণাদায়ক একটি ফোস্কাকে গালিয়ে দিতে হয় সেক্ষেত্রে: আক্রান্ত স্থানটি প্রথমে স্যাভলন কিংবা এ জাতীয় অন্যান্য এন্টিবায়োটিক দিয়ে পরিস্কার করে নিন। এবার একটা স্টেরাইল (জীবাণুমুক্ত) সূই দিয়ে ফোস্কাটার একদিকে সামাণ্য ফোঁটা করুন এবং ভেতরের তরলটিকে বেড়িয়ে যেতে দিন।
২. এরপর এন্টিবায়োটিক ক্রিম লাগিয়ে স্থানটি তুলো বা ব্যান্ডএইড দিয়ে আটকে দিন।
৩. যে ঢিলে এবং আক্রান্ত ত্বকটুকু রয়েছে সেটা তুলে ফেলবেন না, কেননা নতুন ত্বক জন্মাতে উপরে ওইটুকু আচ্ছাদনের প্রয়োজন রয়েছে। ফেঁটে যাওয়া ফোস্কাকে রক্ষা করতে কোনকিছু দিয়ে ঢেকে দিন। সাধারণ কোন আঠালো ব্যান্ডেজ দিয়েও কাজটা করতে পারেন কিংবা গজ প্যাড দিয়েও ঢেকে দিতে পারেন যদি ফোস্কাটা বড় হয়। প্রতিদিন ব্যান্ডেজটা বদলে নিন আর যদি সেটা ভিজে যাবার বা সিক্ত হয় সেক্ষেত্রে যতোবার ভিজবে ততোবার ব্যান্ডেজ বদলে নিন।
২. পুড়ে যাওয়া থেকে সৃষ্ট ফোস্কা:
১. আক্রান্ত স্থানে অনতিবিলম্বে যথেষ্ট পরিমাণে ঠাণ্ডা পানি ঢালুন কিংবা স্যালাইনের দ্রবণ বা সলুশন ঢালুন। আক্রান্ত জায়গাটি ঘষবেন না এবং সেখানে কোন বরফ চেপে ধরবেন না।
২. পুড়ে যাওয়া থেকে সৃষ্ট ফোস্কাকে কখনই গালবেন না।

কখন ডাক্তার দেখাবেন
১. যদি ফোস্কাটি ত্বক পুড়ে যাবার কারণে সৃষ্ট হয় এবং আকারে বড় হয়, যন্ত্রণাদায়ক হয়। ফোস্কা হলো পুড়ে যাবার তীব্রতার দ্বিতীয় স্তও (সেকেণ্ড ডিগ্রী বার্ণ) কিছু কিছু দ্বিতীয় স্তর এবং সকল তৃতীয় স্তরের পুড়ে যাওয়া ক্ষতের চিকিৎসায় ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
২. যদি আপনার ফোস্কাগুলো ত্বকের সমস্যার কারণে কিংবা কোন বিষাক্ত পদার্থের ছোয়ায় বা রাসায়নিক দ্রব্যের ছোয়ায় সৃষ্টি হয়।
৩. যদি ফোস্কার ভেতরের তরলটি পরিস্কার না হয়। যদি ফোস্কা থেকে সাদা, সবুজ বা হলদেটে কোন তরল নির্গত হয় সেক্ষেত্রে সেটা ঘায়ে পরিণত হয়েছে।

কীভাবে প্রতিরোধ করবেন
১. যেসব কাজ আপনি মাঝে মধ্যে করে থাকেন সেগুলো করার সময় হাতে গ্লাভস পড়ে নিন, যেমন মাটি কোপানো, মোছামুছি কিংবা ভারী বস্তু উত্তোলন করা।
২. আপনার পা শুষ্ক রাখুন। যেসব মোজা শোষণ ক্ষম এবং ছিড়ে যাওয়া ছিদ্র নেই সেগুলো ব্যবহার করুন। যেসব মোজা আপনার পায়ে ভালোভাবে মাপসই হয় সেগুলো পরিধান করুন। যেসব মোজা নিচে নেমে জড়িয়ে যায় সেগুলো পরিধানের ফলেও পায়ে ফোস্কা উঠতে পারে।
৩. আপনার পা ঘামাবার প্রবণতা থাকলে ফাঙ্গাস প্রতিরোধ করে এরকম পাউডার পায়ে স্প্রে করে দিতে পারেন।
৪. জুতো কেনার সময় ঠিকমতো পায়ের মাপ দেখে পায়ের সাথে সঠিক মাপের জুতো কিনুন।
৫. আপনার জুতো নিয়মিত মেরামত করে নিন। জুতোর ক্ষয়ে যাওয়া সোল পায়ের পাতাকে যথেষ্ট প্রতিরোধ দিতে পারে না। জুতো পড়তে পড়তে পুরোনো হয়ে গেলে সেটা ত্বকের ক্ষতি সাধন করতে পারে।
৬. পায়ের যেসব স্থানে মুজোর ঘষা লাগার সম্ভাবনা বেশি সেসব স্থানে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগাতে পারেন, যেমন পায়ের গোড়ালিতে।

Acne একনি বা মেছতা


Signs and Symptoms

1. Persistent recurring reddish blemishes on the face and possible on the neck, shoulders, chest, upper back or buttocks.
2. Spots that have a dark open center (blackheads).
3. Spots that bulge under the skin and have no opening (whiteheads).
4. White heads that rupture (pimples).
5. Boil-like lumps (nodules).

What to do now
1. Wash the affected area twice a day with mild, oil-and fragrance-free soap. Avoid over washing, which may aggravate acne.
2. Shampoo your hair regularly. Oily hair may worsen the condition. Shave as infrequently as possible. Men with acne should also take care when shaving to avoid nicking pimples. If you have severe acne, always use a fresh blade to avoid infection.
3. Try an over-the-counter treatment that contains benzene peroxide (an antibacterial agent) or salicylic acid (a mild peeling agent that helps unblock pores).
4. Thoroughly remove cosmetics. Use only hypoallergenic, fragrance-free makeup made for acne-prone skin.
5. Don’t pop, pick, scratch, or squeeze your pimples, This may lead to scarring.

When to call a doctor
1. If your acne doesn’t get better after two to three months of over-the-counter treatments; you may need more aggressive treatment.
2. If you have a large number of pimples, if your acne causes you embarrassment, or if you have signs of scarring. Ask specialist (dermatologist) may prescribe a drug to prevent the acne from getting worse and causing scars.
3. If your skin is abnormally flushed around your cheeks and nose; you may have rosacea.

How to prevent it
Since it’s partly genetic and partly hormonal, doctors believe there’s nothing you can do to prevent acne.
 লক্ষণ ও উপসর্গ
১. মুখে এবং সম্ভবত গলায়, ঘাঢ়ে, বুকে, পির্ঠে উপরের অংশে এবং নিতম্বে ক্রমাগতভাবে পুন:পুন: লালচে এবং কালো কালো ফুস্কুড়ির মতো বা আচিলের মতো গোটা ওঠা।
২. কিছু কিছু গোটা যেগুলোর মুখটা কালো এবং ছিদ্র (ব্লাকহেডস)|
৩. কিছু কিছু গোটা যেগুলো ত্বকের নিচেই ফুলে থাকে এবং সেগুলোর কোন মুখ বা ছিদ্র নেই (হোয়াইটহেডস)|
৪. কিছু কিছু হোয়াইটহেড যেগুলো ফেঁটে যায় (পিম্পল বা ফুস্কুড়ি)|
৫. বিস্ফোটকের মতো ছোট গোটা (নজূল)|

কী করা উচিত

১.প্রতিদিন দুইবার একটি ক্ষারহীন তেল ও সুগন্ধীবিহীন সাবান দিয়ে আক্রান্ত  স্থানটি ধুয়ে ফেলুন। বেশি বেশি ধোয়া থেকে বিরত থাকুন। সেটা পরিণামে একনিকে আরও বাড়িয়ে দেবে।
২. আপনার চুল নিয়মিত শ্যাম্পু করুন। তৈলাক্ত চুল এই সমস্যাকে আরও গুরুতর দিকে ঠেলে দেয়। শেভ করা বা দাড়ি কামানো যতো কম করা যায় করুন। পুরুষদের উচিত শেভ করার সময় সাবধানে করা যাতে করে পিম্পলগুলো ব্লেডে কেটে না যায়। যদি আপনার একনি অত্যন্ত বেশি হয় সেক্ষেত্রে সংক্রামন রোধ করতে প্রতিবার নতুন ব্লেড ব্যবহার করুন।
৩. ডিসপেন্সারি থেকে বেনজইল পারওক্সাইড (ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসকারী উপাদান) কিনে কিংবা সালিসাইলিক এসিড (একটা মৃদু উপাদান যা দিয়ে ফোড়ার মুখগুলো সহজে বিস্ফোটিত করা যায়)।
৪. মুখ থেকে পুরোপুরিভাবে কসমেটিকের আবরণ সরিয়ে ফেলুন। কেবল হাইপোএলার্জিক, সুগন্ধীহিন মেকআপ বা প্রসাধনী ব্যবহার করুন যেগুলো একনি কবলিত বা একনিতে আক্রান্ত হতে পারে এরকম ত্বকেও ব্যবহার করা যায় সেগুলো।
৫. পিম্পলগুলোতে নাড়া চাড়া, খোঁচাখুঁচি, আঁচড় কাটা, বা চাপা চাপি করবেন না। এতে করে দাগ বসে যেতে পারে।

কখন ডাক্তার দেখাবেন
১. যদি দুই তিন মাস সাধারণ চিকিৎসা বা প্রাপ্তিসাধ্য ওষুধপত্র ব্যবহারের পরও আপনার একনির কোন উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন বা উন্নতি না হয়, সেক্ষেত্রে আপনাকে হয়তো আরও তীব্র কোন চিকিৎসার আশ্রয় নিতে হবে।
২. যদি আপনার অনেক সংখ্যক পিম্পল থাকে, এবং একনি আপনাকে বিভিন্ন পরিþিহতিতে বিব্রতকর অবþহায় ফেলে দেয়, কিংবা যদি সেগুলো দাগের মতো বসে যায়। সেক্ষেত্রে একজন বিশেষজ্ঞ (ডারমাটোলোজিস্ট বা ত্বক বিজ্ঞানী)-এর পরামর্শকৃত ওষুধ সেবন করে দেখতে পারেন, যাতে করে একনির কারণে আপনার মুখে কোন দাগ বসে না যায়, কিংবা সেটা আরও গুরুতর পর্যায়ে না যায়।
৩. যদি আপনার ত্বক গালে এবং নাকে অস্বাভাবিকভাবে রক্তাভ হয় সেক্ষেত্রে আপনি হয়তো রোসাসি-রোগে আক্রান্ত।

কীভাবে প্রতিরোধ করবেন
যেহেতু একনি রোগটা কিছুটা বংশগতভাবে ছড়ায় এবং কিছুটা হরমোনের কারণে ছড়ায় তাই ডাক্তারদের বিশ্বাস এটা প্রতিরোধের তেমন কোন ব্যবস্থা নেই।

Tuberculosis যক্ষা


Signs and Symptoms

Tuberculosis (TB) infection:
1. Mild cough (sometimes).
2. You may have an infection even if you have no symptoms at all.

TB disease:
1. Coughing, sometimes with bloody mucus.
2. Chest pain.
3. Slight fever.
4. Weight loss and fatigue.
5. Night sweats.

What to Do Now
If you have the disease, it’s important to get regular medical attention and to follow a doctor’s advice closely.

When to Call A Doctor
1. If you suspect you have been exposed to tuberculosis for a long period.
2. If you have symptoms of the disease.
3. If you are receiving treatment for TB and new, unexpected symptoms develop.

How to Prevent It
1. Most people are not at risk of getting TB, so they needn’t take any special measures.
2. If you are in any of the following high-risk groups, however, talk with your doctor about screenings, prevention, or a preventive vaccine (the vaccine is not 100 percent effective):
3. If you are HIV positive.
4. If you have spent a long time with some one who has the disease, or you work in a place such as a homeless shelter, a hospital, or a residential care facility.
5. If you are an intravenous drug user.
6. If there has been TB in their school, your children should be tested.
7. If you have spent a long time in crowded conditions in a country where tuberculosis is known to be prevalent.
 লক্ষণ ও উপসর্গ 
যক্ষার সংক্রামণ:
১. হালকা কাশি (কখনও কখনও)|
২. কোন লক্ষণ না থাকলেও আপনার এই রোগের ক্ষত থাকতে পারে।

যক্ষা রোগ:
১. কাশি, মাঝে মধ্যে রক্ত সহ শ্লেষ্মার নির্গমন।
২. বুকে ব্যথা|
৩.হালকা জ্বর|
৪. ওজন কমে যাওয়া এবং অবসাদ|
৫. রাতের বেলায় ঘামানো|

 কি করা উচিত
যদি আপনি যক্ষা রোগে আক্রান্ত হন সেক্ষেত্রে এটা খুবই জরুরী যে আপনি সঠিকভাবে নিয়মিত চিকিৎসা গ্রহণ করবেন এবং ডাক্তারের পরামর্শ পুঙ্খানুপুঙ্খুভাবে পালন করবেন।

কখন ডাক্তার দেখাবেন
১. যদি আপনার সন্দেহ হয় যে অনেকদিন যাবৎ আপনি যক্ষা রোগে ভুগছেন|
২. যদি আপনি এই রোগের বিভিন্ন লক্ষণ বা উপসর্গগুলো দেখতে পান|
৩. যদি যক্ষা রোগের চিকিৎসার মাঝখানে আপনি নতুন কোন উপসর্গ বা লক্ষণ দেখতে পান।

কীভাবে প্রতিরোধ করবেন১. অধিকাংশ মানুষই যক্ষার ঝুঁকি থেকে মুক্ত, তাই তাদের তেমন কোন বিশেষ প্রতিকার ব্যবস্থা গ্রহণের প্রয়োজন পড়ে না।
২. আপনি যদি নিম্নোক্ত বেশি ঝুঁকির মানুষগুলোর মধ্যে পড়েন, সেক্ষেত্রে বরং ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে পরীক্ষা নিরিক্ষা, প্রতিকার এবং প্রতিরোধের টিকা নিন (তবে টিকা যে একশ ভাগ নিশ্চিত কাজ করবে এমন বলা যায় না)।
৩. যদি আপনি এইচআইভি পজিটিভ হন।
৪. যদি আপনি কোন যক্ষা রোগীর সাথে দীর্ঘদিন ঘনিষ্ট জীবন যাপন করে থাকেন, কিংবা এমন কোথাও কাজ করে থাকেন যেমন, হাসপাতালে, আবাসহীনদের গৃহাবাসন প্রকল্পে কিংবা আবাসিক পরিচর্যা সুবিধা দানকারী কোন সংস্থায় কাজ করে থাকলে।
৫. যদি আপনি ভেইন বা রগে কোন ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন।
৬. যদি আপনার শিশুদের স্কুলে টিবি রোগ ছড়িয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে আপনার শিশুকে পরীক্ষা করে দেখুন।
৭. যদি আপনি কোন দেশে যেখানে যক্ষা রোগের ছড়াছড়ি রয়েছে এবং সেখানে কোন ঘনবসতি পূর্ণ এলাকায় থেকে থাকেন।

Tonsillitis টনসিল


Signs and Symptoms

Mild cases:
1. Sore or dry throat.
2. An increasingly hoarse or “throaty” voice.

Severe cases:
1. Tonsils so swollen that they fill the back of the throat.
2. Tonsils that are red or have white or yellow spots.
3. Tender or swollen lymph glands in the neck.
4. Fever of 100 degrees or higher, headache, or vomiting.
5. Ear or stomach pain.

In children:
Refusal to eat because swallowing is painful.

In Adults:
Foul-smelling white debris and a burning sensation in the back of the throat.

What to Do Now
1. If your child’s tonsils are simply red (there’s no swelling or white or yellow coating) and he or she does not have a fever or any problems swallowing, you can usually get good results with home treatment.
2. Use a saltwater gargle to help dull the pain and cleanse infected tonsils.
3. Keep your child warm and rested.
4. Give lots of liquids, along with ice cream or frozen yogurt, to soother the throat.
5. Give acetaminophen for fever and pain. (Never give aspirin to a child under 12 who has chicken pox, flu, or any other illness you suspect of being caused by a virus).
6. Sponge the face with cool water to reduce fever.

When to Call a Doctor
1. If your child has a fever above 100 degrees or goes 24 hours without eating.
2. If the tonsils have a white or yellow coating or spots on them. (Use a flashlight to look at them).
3. If the tonsils are so swollen that they are touching; this may mean a serious infection such as strep.
4. If a sore throat is severe and lasts more than two days.
5. If your child has greenish, yellowish, or rusty-colored mucus or experiences nausea, skin rashes, chest pain, convulsions, inflamed or painful joints, or a fever that returns after being absent for a day or two. These may signal an infection in the tonsils or elsewhere.

In adults:
If you have difficulty swallowing or opening your mouth, and excruciating pain in your throat or jaw.

How to Prevent It
1. Encourage children to avoid bacteria
and Viruses by:
2. Washing their hands frequently.
3. Keeping their hands away from their mouths.
4. Moving away from people who are coughing and sneezing.
5. Not sharing cups or silverware.
 লক্ষণ ও উপসর্গ
সাধারণ অবস্থায়:
১. গলা ফুলে ওঠা কিংবা শুষ্ক ও খড় খড়ে হয়ে ওঠা।
২. দিন দিন গলার স্বর রুক্ষ্ম হয়ে ওঠা বা ভেঙ্গে যাওয়া

তীব্র অবস্থায়:
১. টনসিল এতোই ফুলে ওঠে যে সেটা গলার পেছনের দিকটা প্রায় ভরাট করে দেয়।
২. টনসিল লাল হয়ে যায় কিংবা সেগুলোতে সাদা বা হলুদ দাগ ফুটে ওঠে।
৩. খাদ্যনালী স্পর্শকাতর হয়ে ওঠে কিংবা ফুলে ওঠে।
৪. একশ ডিগ্রী বা তারও বেশি জ্বর, মাথা ব্যথা, কিংবা বমি হওয়া
৫. কানে বা পাকস্থলিতে ব্যথা|

বাচ্চাদের ক্ষেত্রে:
খাবার খেতে অনীহা প্রকাশ করা কেননা, গলা ফুলে ওঠার বিষয়টি বেদনাদায়ক।

প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে:
ক্ষয় থেকে বাজে গন্ধ নির্গমন এবং গলার পেছনের দিকে জ্বালাপোড়া হওয়া।

কী করা উচিত
১. যদি আপনার বাচ্চার টনসিল সাধারণভাবেই লাল থাকে (এবং ভেতরে কোন ফোলা না থাকে, বা সাদা বা হলুদ দাগ না থাকে) এবং তার যদি জ্বর না থাকে, কিংবা গলা ফুলে ওঠা সংক্রান্ত কোন অন্যান্য সমস্যা না থাকে সেক্ষেত্রে ঘরোয়া চিকিৎসাতেও আপনি ভালো ফল পেতে সক্ষম।
২. লবণ মেশানো পানি দিয়ে কুলি করলে ব্যথাটা কমে আসে এবং আক্রান্ত টনসিলটিও পরিস্কার হয়।
৩. আপনার শিশুকে উষä স্থানে রাখুন এবং বিশ্রাম নিতে দিন।
৪. তার গলায় আরাম পাবার জন্যে তাকে প্রচুর পরিমাণে তরল পান করান, প্রয়োজনে আইসক্রিম কিংবা ফেন্সাজেন দই বা দধিও দিতে পারেন।
৫. জ্বর বা ব্যথা থাকলে এসিটামিনোফেন দিতে পারেন (তবে ১২ বছর বয়সের নিচে কোন শিশুর যদি চিকেন পক্স, ইনফ্লুয়েঞ্জা, কিংবা অন্যান্য কোন রোগ রয়েছে, এবং সেটা ভাইরাস বাহিত বলে আপনি মনে করেন সেক্ষেত্রে তাকে কোনভাবেই এ্যাসপিরিন দেবেন না।)
৬. জ্বর কমাবার জন্যে স্পঞ্জ হালকা ঠাণ্ডা পানিতে ভিজিয়ে তার মুখ মুছে মুছে দিতে পারেন।

কখন ডাক্তার দেখাবেন

১. যদি আপনার শিশুটির জ্বর একশ ডিগ্রীর উপরে উঠে যায় কিংবা ২৪ ঘন্টা যাবৎ কিছু খেতে না চায়।
২. যদি টনসিলের উপর সাদা বা হলুদ দাগ দেখা যায় (সেটা দেখতে ফ্লাশ লাইটের সাহায্য নিন)
৩. যদি টনসিল অত্যন্ত ফুলে ওঠে যে সেগুলো একটা অন্যটার সাথে লেগে যায়, সেক্ষেত্রে এটা হয়তো স্ট্রেপ থ্রোট এর মতো মারাত্মক রোগেরই লক্ষণ।
৪. যদি গলার এই ফুলে ওঠাটা মারাত্মক পর্যায়ে চলে যায় আর দুই দিনের বেশি স্থায়ী থাকে।
৫. যদি আপনার শিশুর কাশি থেকে সবুজ, হলুদ কিংবা মরিচার রঙ্গের শ্লেষ্মা বের হয় কিংবা সে বিতৃষন্নায় ভোগে, তার ত্বকে যদি র‌্যাশ বা গোটা ওঠে, বুকে ব্যথা করে, পেশিতে কোথাও তীব্র সংকোচন বা টান পড়ে, যদি অস্থী সংযোগে তীব্র ব্যথা বা প্রদাহ থাকে, কিংবা দুই দিন না থেকে পুনরায় আবার জ্বর আসে। এগুলো হয়তো টনসিলে বা অন্য কোথাও ক্ষত হবারই লক্ষণ।

প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে:
১. গলাধকরণে কষ্ট কিংবা মুখ খুলতে ব্যথা লাগা, কিংবা গলায় বা চোয়ালে তীব্র চর চরে ব্যথা হওয়া।

কীভাবে প্রতিরোধ করবেন
১. শিশুদেরকে ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস থেকে দূরে থাকতে উৎসাহিতক করুন: তাদেরকে:
২. পুন:পুন: হাত ধুতে বলুন|
৩. মুখ থেকে হাত দূরে রাখতে বলুন|
৪. যেসব মানুষ কাশে বা নাক ঝাড়ে তাদের থেকে দূরে রাখুন|
৫. সিলভারের তৈরি বাসন কিংবা কাপ যেন একে অন্যেরটা ব্যবহার না করে সেদিকে দৃষ্টি দিন।

Swallowing Difficulty গলাধকরণের সমস্যা


Signs and Symptoms

1. Pain or serious discomfort while swallowing.
2. Trouble getting food to go down.
 
What to Do Now
1. For the sensation of a lump in the throat, drink lots of water with meals and practice relaxation techniques to reduce stress.
2. For burning pain in the throat or a feeling of heartburn, take antacids.

When to Call a Doctor
1. If something is caught in your throat.
If you suspect you have tonsillitis.
2. If you have swallowing difficulties that last for more than a few days, or if they are combined with weight loss and vomiting.
3. If you can swallow food or drink yet still feel as if you have a lump in your throat, even after trying relaxation techniques.

How to Prevent It
1. Avoid spicy foods and alcohol, which can worsen heartburn.
2. Do not smoke; if you do, quit. Smoking can cause oral cancer and problems of the esophagus.
3. Take antacids to neutralizes stomach acid or acid blockers to prevent stomach acid production.
4. If you are overweight, losing weight may reduce the swallowing difficulties and heartburn.
 লক্ষণ ও উপসর্গ
১. কোন কিছু গিলবার সময় গলায় প্রচণ্ড ব্যাথা বা অস্বস্তি বোধ হওয়া।
২. কোন খাবার গলা দিয়ে নামাতে সমস্যা হওয়া।

কী করা উচিত
১. গলায় ফোলা বা ফোঁড়া হয়েছে এমন অনুভব এবং এ সংক্রান্ত অস্বস্তিবোধ হলে খাবার সময় আহার্যের সাথে প্রচুর পানি পান করুন। এবং আপনার কষ্টকে কমাবার কোন আরামপ্রদ উপায় খুঁজে নিন।
২. গলা জ্বললে কিংবা বুক জ্বললে এন্টাসিড সেবন করতে পারেন।

কখন ডাক্তার দেখাবেন
১. যদি কোনকিছু আপনার গলায় আটকে যায়|
২. যদি আপনার মনে হয় যে আপনার টনসিলিটিস হয়েছে|
৩. যদি অল্প কয়েকদিনের বেশি সময় ধরে আপনার গলাধকরণের সমস্যা রয়ে যায়, কিংবা সেই সাথে যদি আপনার ওজন কমতে থাকে এবং বমি হয়|
৪. যদি আপনি খাবার গিলতে পারেন এবং পানিও পান করতে পারেন, কিন্তু তারপরও আপনার মনে হয় যে গলায় ফোড়া মতো কিছু একটা হয়েছে, এবং এ সংক্রান্ত সমাধানের চেষ্টাতেও যদি কোন উপকার না পেয়ে থাকেন।

কীভাবে প্রতিরোধ করবেন
১. মসলার আধিক্য সম্পন্ন খাবার, মদ ইত্যাদি পরিত্যাগ করুন, কেননা এগুলো থেকে বুকজ্বলার সমস্যাটির উৎপত্তি হয়।
২. ধুমপান করবেন না, যদি করেন তো সে অভ্যাস ত্যাগ করুন। ধুমপান থেকে মুখমণ্ডলের ক্যান্সার হতে পারে এবং খাদ্যনালীর সমস্যা হতে পারে।
৩. এন্টাসিড খেয়ে পাকþহলিতে উৎপন্ন এসিডকে নিûিক্রয় করতে পারেন কিংবা এসিড নিরোধোক কোন ওষুধ খেয়েও পাকস্থলিতে এসিডের উৎপাদন রহিত করতে পারেন।
৪. আপনি যদি ওভারওয়েইট (উচ্চতার তুলনায় অনেক বেশি ভারী) হন সেক্ষেত্রে ওজন কমাবার চেষ্টা করেও আপনি গলাধকরণের সমস্যা থেকে এবং বুক জ্বালাপোড়া হবার সমস্যা থেকে কিছুটা স্বস্তি পেতে পারেন।

Sore Throat গলা ফুলে ওঠা


Signs and Symptoms

1. Pain when talking or swallowing.
2. Throat that looks red all over or in streaks when you open wide and say “Aahhh”.
3. Swollen, tender glands in the upper neck.

Sometimes:
1. Fever.
2. Headache.
3. Earache.

Strep throat:
Sore throat that comes on suddenly, accompanied by fever, swollen neck glands, headache, or bright red tonsils.

Mononucleosis:
Same symptoms as strep throat, plus debilitating fatigue and loss of appetite.
 
What to Do Now
1. Drink lots of liquids, preferably warm ones such as soup or herbal tea.
2. Gargle with warm salt water.
3. Don’t smoke, and keep away from people when they’re smoking.
4. Take a non aspirin pain reliever to ease pain and inflammation. (Never give aspirin to a child under 12 who has chicken pox, flu, or any other illness you suspect of being caused by a virus).
5. Use a vaporizer or humidifier to moisten bedroom air.
6. Suck on throat lozenges or cough drops to keep your throat moist.
7. Don’t ask your doctor for an antibiotic unless you have strep or another bacterial infection- it won’t against a virus.

When to Call A Doctor
Go to an emergency facility immediately:
1. If you have fever over 101 degrees.
2. If the glands in your neck are swollen. If you cannot swallow liquids or you have trouble breathing.
3. If your tonsils are bright red or have spots of white pus on them.
4. If your sore throat lasts longer than the five-to-seven-day span typical cold.
 
How to Prevent It
Avoid cigarette smoke and other irritants. Stay away from people who have strep throat or a sore throat.
 লক্ষণ ও উপসর্গ
১. কথা বলার সময় কিংবা কোন কিছু গেলার সময় ব্যথা অনুভব করা।
২. মুখ খুলে “আহ” করে শব্দ করতে গেলে গলায় লাল লাল রেখা বা বিন্দু ফুটে ওঠা।
৩. গলার উপরের দিকে কণ্ঠ নালীর গ্রন্থিগুলোর ফুলে ওঠা এবং স্পর্শকাতর হয়ে ওঠা|

কখনও কখনও:
১. জ্বর আসা|
২. মাথা ব্যথা|
৩. কান ব্যথা|

স্ট্রেপ থোট:
হঠাৎ করে গলা ফুলে উঠলে, এবং সেই সাথে জ্বর, কণ্ঠ নালীর স্ফিতি, মাথা ব্যথা, কিংবা টনসিলের লাল রঙ ধারণ।

 মনোনিউক্লিওসিস:
স্ট্রেপ থ্রোট-এর মতো একই রকম লক্ষণ, এবং দৌর্বল্যকর অবসাদ এবং খাবারের প্রতি অনীহা জন্মানো।

কী করা উচিত
১. প্রচুর তরল পান করুন, ভালো হয় যদি হালকা উষä তরল পান করেন, যেমন স্যুপ কিংবা হারবাল টি বা ভেষজ চা।
২. মুখে লবনাক্ত হালকা উষä পানি দিয়ে কুলি বা গারগল করুন।
৩. ধুমপান করবেন না, যখন কেউ ধুমপান করে তার থেকে দূরে অবস্থান করুন।
৪. কষ্ট, ব্যথা এবং প্রদাহ থেকে রেহাই পেতে এ্যাসপিরিন নয় এমন ওষুধ সেবন করুন (তবে ১২ বছর বয়সের নিচে কোন শিশুর যদি চিকেন পক্স, ইনফ্লুয়েঞ্জা, কিংবা অন্যান্য কোন রোগ রয়েছে, এবং সেটা ভাইরাস বাহিত বলে আপনি মনে করেন সেক্ষেত্রে তাকে কোনভাবেই এ্যাসপিরিন দেবেন না।)
৫. একটা ভ্যাপোরাইজার কিংবা আদ্রতা তৈরি করে এরকম হিউমিডিফাইয়ার ব্যবহার করে আপনার বেডরুমের বাতাসকে আদ্র রাখুন।
৬. কণ্ঠ নালীকে সিক্ত রাখতে কাশির ড্রপ নিতে কিংবা লজেন্স চুষতে পারেন।
৭. আপনার যদি স্ট্রেপ (স্ট্রেপ থ্রোট) বা অন্যান্য ব্যাকটেরিয়া বাহিত রোগ না হয় সেক্ষেত্রে ডাক্তারকে এন্টিবায়োটিক দিতে অনুরোধ করবেন না কেননা সেগুলো ভাইরাসকে দমন করতে পারবে না।

কখন ডাক্তার দেখাবেন
দ্রুত জরুরী চিকিৎসা গ্রহণে তৎপর হন:
১. যদি ১০১ ডিগ্রীর উপরে জ্বর থাকে আপনার|
২. যদি আপনার কণ্ঠনালীর গ্রন্থিগুলো ফুলে উঠে থাকে। যদি তরল গলাধকরণ করতে আপনার সমস্যা হয় বা শ্বাস নিতে সমস্যা হয়|
৩. যদি টনসিলগুলো উজ্জ্বল লাল রঙ ধারণ করে কিংবা সেগুলোতে সাদা পূজের দাগ দেখা যায়।
৪. যদি আপনার গলা সাধারণ ঠাণ্ডা লাগার শর্ত স্বরূপ ৫ থেকে সাতদিনের স্থায়ীত্ব শেষেও আরও বেশি দিন ধরে থেকে যায়।

কীভাবে প্রতিরোধ করবেন
সিগারেটের ধোয়া এবং এরকম অন্যান্য দূষনগুলো থেকে দূরে থাকুন। যাদের স্ট্রেপ থ্রোট আছে বা গলা ফোলার সমস্যা আছে তাদের থেকে দূরে থাকুন|

ওভার ইউজ ইনজুরিজ

লক্ষণ ও উপসর্গ
অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের দরুন সমস্যার সূপ্ত বা অজ্ঞাত অসুবিধাটি হলো এটা কাজের সাথে সাথে আরও বেশি সমস্যার সৃষ্টি করে। প্রায়ই নিম্নোক্ত লক্ষণগুলো দেখা যায়:
১. প্রথমত, আক্রান্ত স্থানে একটা একঘেয়ে ক্রমাগত ব্যথা কিংবা অস্বস্তি থাকে এবং সাধারণ অবসাদ লক্ষ্য করা যায় (অতি ব্যবহারের সাধারণ প্রভাব)|
২. ব্যথা আরও তীব্র হয়ে ওটে এবং একটি নির্দিষ্ট স্থানেই থমকে থাকে (অধিকাংশ সময়ে একটি নির্দিষ্ট অংশেই ব্যথা অনুভূত হয়, যেমন হাটুতে, নিতম্বে কিংবা বাহুতে।)